নবীজীর নামায - সালাতুর রাসুল APK

নবীজীর নামায - সালাতুর রাসুল  Icon
0/5
0 Ratings
Developer
Markazul Quran (মারকাযুল কুরআন)
Current Version
2.3
Date Published
File Size
3.7 MB
Package ID
com.abunayem.prophetssalat
Price
$ 0.00
Downloads
1.8K+
Category
Android Apps
Genre
Books & Reference

APK Version History

Version
2.3 (180000074)
Architecture
universal
Release Date
August 02, 2023
Requirement
Android 4.4+
Version
2.2 (180000073)
Architecture
universal
Release Date
September 18, 2022
Requirement
Android 4.4+
Version
2.2 (180000073)
Architecture
universal
Release Date
September 18, 2022
Requirement
Android 4.4+
Version
2.2 (180000072)
Architecture
universal
Release Date
February 01, 2021
Requirement
Android 4.1+
Version
2.2 (180000072)
Architecture
universal
Release Date
January 28, 2021
Requirement
Android 4.1+
Version
2.2 (180000070)
Architecture
universal
Release Date
July 25, 2020
Requirement
Android 4.1+
Version
2.2 (180000068)
Architecture
universal
Release Date
May 26, 2020
Requirement
Android 4.1+
Version
2.1 (180000065)
Architecture
universal
Release Date
May 17, 2020
Requirement
Android 4.1+
Version
2.1 (180000064)
Architecture
universal
Release Date
April 22, 2020
Requirement
Android 4.1+
Version
2.1 (180000063)
Architecture
universal
Release Date
April 18, 2020
Requirement
Android 4.1+
Version
2.0 (180000062)
Architecture
universal
Release Date
July 10, 2023
Requirement
Android 4.1+
Version
1.0 (180000061)
Architecture
universal
Release Date
July 10, 2023
Requirement
Android 4.1+
  • নবীজীর নামায - সালাতুর রাসুল Screenshot
  • নবীজীর নামায - সালাতুর রাসুল Screenshot
  • নবীজীর নামায - সালাতুর রাসুল Screenshot
  • নবীজীর নামায - সালাতুর রাসুল Screenshot
  • নবীজীর নামায - সালাতুর রাসুল Screenshot
  • নবীজীর নামায - সালাতুর রাসুল Screenshot
  • নবীজীর নামায - সালাতুর রাসুল Screenshot

About Radio FM 90s

নামায নবীজী ﷺ এর প্রিয় ইবাদত। নবীজী ﷺ সাহাবা কেরামকে বলেছেন, ‌‘তোমরা সেভাবে নামায পড়ো, যেভাবে আমাকে পড়তে দেখেছো। আমরা স্বচক্ষে নবীজী ﷺকে নামায পড়তে দেখিনি। নবীজীর নামায কেমন ছিলো তা জানার সর্বোচ্চ মাধ্যম হলো কুরআন-সুন্নাহ, আর কুরআন-সুন্নাহর বাস্তবরূপ হিসেবে সাহাবা কেরামের আমল।

নবীজী ﷺ থেকে নামায সংক্রান্ত অসংখ্য হাদীস বর্ণিত হয়েছে। স্বীকৃত সত্য হলো, নামাযের মৌলিক বিষয়াবলী এক; এতে না বিভিন্নতা রয়েছে না মতভিন্নতার সুযোগ। তবে শাখাগত কিছু বিষয়ে বিভিন্নতা রয়েছে। রয়েছে মতভিন্নতার অবকাশ।

কারণ, হয়তো নবীজী ﷺ থেকে বর্ণিত হাদীসই দু’রকম, অথবা হাদীসের বক্তব্য বা প্রামাণ্যতা অস্পষ্ট। আর হাদীসের এই জট শুধু একজন মুজতাহিদ ইমামই খুলতে পারেন। অন্য ব্যক্তির এ বিষয়ে কথা বলা মানেই নবীজীর আদর্শ ও সুন্নাহ থেকে ছিটকে পড়া।

# হাদীসে জটিলতা ও আমাদের দায়িত্ব
আল্লাহ ও নবীজী ﷺ এ ক্ষেত্রে আমাদের দায়িত্ব স্থির করে দিয়েছেন। বলেছেন, ‘আহলে যিক্‌র’ তথা ‘মুজতাহিদ’কে জিজ্ঞাসা করো। তাদের থেকে জেনে আমল করো। বলা বাহুল্য যে, সর্বক্ষেত্রে মুজতাহিদ পাওয়া দুষ্কর। তাই নবীজী ﷺ এর সুন্নাহ ও দলিলের আলোকে নামাযের পূর্ণাঙ্গ রূপ ও বিধান সংকলন ছিলো যুগের চাহিদা।
প্রয়োজনীয়তা বিচার করেই বড় বড় মুহাদ্দিস ও মুজতাহিদগণের সমন্বয়ে একটি বোর্ড গঠন করেন ইমাম আবূ হানীফা রাহ. । কুরআন-সুন্নাহ্ ও অন্যান্য দলিল মন্থন করে সর্বস্বীকৃতভাবে নামাযের পদ্ধতি ও অন্যান্য বিধান সংকলন করেন। তাদের সংকলনে নবীজী ﷺ এর নামাযের পূর্ণাঙ্গ বিধান ও রূপ ফুটে ওঠে।
এ সংকলনকে সমর্থন করেন এবং তদনুযায়ী ফাতওয়া দেন যুগশ্রেষ্ঠ মুজতাহিদ ও হাফিযুলহাদীস ইমামগণ ¬¬। ইমাম সুফিয়ান ছাওরী, ইমাম ইবনে মাঈন, ইমাম ওকী, ইমাম ইবনুল মুবারক, ইমাম ইয়াহইয়া বিন সাঈদ, ইমাম আবূ যুরআসহ আরো অনেক প্রবীণ মুহাদ্দিস ইমামগণ রাহ. ।
অদ্যাবধি ভারতীয় উপমহাদেশসহ ইসলামী দুনিয়ার অধিকাংশ মুসলমানগণ সেভাবেই আমল করে আসছেন। যুগ যুগ ধরে গবেষণা ও পর্যালোচনা হওয়া সত্ত্বেও দীপ্তিমান; আজো তা কুরআন-সুন্নাহ্‌র উপরই প্রতিষ্ঠিত।
নামাযের বিবরণ আরো অনেক ইমামই লিপিবদ্ধ করেছেন। পুস্তিকা আকারে প্রকাশিতও হয়েছে। যাতে রয়েছে কিছু বিভিন্নতা ও মতভিন্নতা।

# বিভিন্ন পদ্ধতি ও আমাদের করণীয়
বিভিন্ন পদ্ধতির ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কী, নবীজী ﷺ তাও শিক্ষা দিয়ে গেছেন। যেমন, নবীজী ﷺ মদীনায় আযান শিক্ষা দিয়েছেন এক রকম। মক্কায় আবূ মাহ্‌যুরা রা. কেও তিনি আযান শিক্ষা দিয়েছেন, কিন্তু তার আযান ছিলো ভিন্ন রকম। তাহলে আযানের দুই পদ্ধতি হলো। কিন্তু নবীজী ﷺ কখনোই এ কথা বলেননি যে, সকল মসজিদের আযান এক রকম হতে হবে, বা একই মসজিদে উভয় পদ্ধতিতেই আযান হতে হবে।
সর্বোপরি নবীজী ﷺ মক্কার আযান মদীনায় চালু করেননি। এমনিভাবে মদীনার আযান মক্কায় চালু করেননি। তাই উভয়টাকে স্ব-স্ব স্থানে বাকী রাখাই হলো নববী আদর্শ ও নবীজীর সুন্নাহ্।
অনুরূপ নবীজী ﷺ এর সুন্নাহ্‌র দাবী হলো, মদীনার নামায মদীনায়, মক্কার নামায মক্কায় এবং কূফার নামায কূফায় বলবৎ রাখা। কারণ সবগুলোই নববী নামাযের পদ্ধতি। এভাবেই রেখে গেছেন পর্যায়ক্রমে চার খলীফা।
আমরা জানি যে, হযরত আবূ হানীফা রাহ. এর উক্ত বোর্ডকর্তৃক নবীজী ﷺ এর নামাযের সংকলন আমদের মাঝে যুগ যুগ ধরে প্রতিষ্ঠিত, যা বহাল রাখাই নবীজী ﷺ এর আর্দশ ও সুন্নাহর দাবি। বর্তমানে সব পদ্ধতিগুলোকে সমন্বয় করার চেষ্টা করা মানেই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা এবং সুন্নাহ্‌র বিরোধিতা করা।
এ বিভিন্নতা মূলত আল্লাহ পর্যন্ত পৌঁছার বিভিন্ন শাখা-পথ। আল্লাহ তাআলা নিজেই বলেছেন, আমার প্রতি আগ্রহীকে আমি বিভিন্ন শাখা-পথ দেখাবো।

প্রিয় মুসলিম ভাই,
এই পদ্ধতিই ‌‘সহীহ ও সলিহ’ হাদীসসহ সংক্ষেপে আপনার সামনে পেশ করছি। বিস্তারিত দলিল ও বিধানের স্তরবিন্যাস জানার জন্য ‍“আপনার নামায”সহ সংশ্লিষ্ট কিতাব পড়ার অনুরোধ রইলো।
যদি কেউ সংকলিত ভিন্ন পদ্ধতি আপনাকে দেয় তাকে বিনয়ের সাথে বলবেন, আমার কাছেও একটি সংকলিত পদ্ধতি রয়েছে, দলিলও রয়েছে। তাই মক্কার আযান মক্কায় রাখুন যেমনটি নবীজী ﷺ রেখেছেন। বেশি কৌতূহল থাকলে বিজ্ঞ আলেমের কাছে গিয়ে মীমাংসা করে আসুন। বিশৃঙ্খলা নয়, কল্যাণকামিতাই দ্বীন।

What's New in this version

💠 support for Android version 14